• মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
ডিসেম্বরকে লক্ষ্য রেখে জাতীয় নির্বাচনেরই প্রস্ততি নিচ্ছে ইসি দদুর্নীতির বড় অভিযুক্তরা পাশের দেশে আছেন: দুদক চেয়ারম্যান এবারও আসছে তীব্র তাপপ্রবাহ, নেই তেমন প্রস্তুতি লিবিয়ায় দুই গণকবর থেকে ৪৯ অভিবাসী-শরণার্থীর মরদেহ উদ্ধার তিন জিম্মির বিনিময়ে ১৮৩ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরায়েল শিক্ষার্থীদের দেওয়া তথ্যে সাবেক এমপি চয়নকে গ্রেফতার করলো পুলিশ হাওরে কৃষি জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার ‘ডেভিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন চলবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ ব্যাংকের সেই ২৫ কর্মকর্তার লকারই পায়নি দুদক কৃষিঋণ বিতরণ কমায় বোরো উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা

শীত-গ্রীষ্মে আলাদা ড্রেসকোড চান আইনজীবীরা

Reporter Name / ৩০৩ Time View
Update : রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনায় সারা দেশের আইনজীবীদের জন্য শীত ও গ্রীষ্মকালের জন্য পৃথক ড্রেসকোড চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। গতকাল রোববার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে মৌখিকভাবে আবেদন জানান ব্যারিস্টার কাজল। করোনাকালে ২০২০ সালে আইনজীবীদের কালো কোট-গাউন পরিধানে ছাড় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। তবে নতুন করে চলতি বছরের ২৮ অক্টোবর কালো কোট-গাউন পরার জন্য কোর্ট প্রশাসন বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সে অনুসারে রোববার থেকে বিচারক-আইনজীবীরা ফের কালো কোট-গাউন পরা শুরু করেছেন। এদিন সকালে আপিল বিভাগের কার্যক্রমের শুরুতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল আদালতকে বলেন, ‘বাংলাদেশের আবহাওয়া এবং সব কিছু মিলিয়ে আইনজীবীদের জন্য একটি সামার (গ্রীষ্মকালীন) এবং একটি উইন্টার (শীতকালীন) ড্রেসকোড নির্ধারণ করার উদ্যোগ যদি আপনারা নিতেন। এটি বিবেচনার জন্য আপনাদের কাছে আমাদের আবেদন।’ এ সময় প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরা কালো কোট পরি, বিদেশেও কিন্তু কালো কোট নেই। লন্ডনে পরে ডার্ক (ধূসর), কালো নয়। অনেক জায়গায় দেখেছি, ব্লু পরতে। আমি সেখানে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেছি, তারা বলেছেন কালো নয়, তাদেরটা ধূসর। আর আমরা মানুষ কালো, পরি কালো কোট, দেখা যায় আরও কালো।’ তখন রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘আমরা যারা সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাক্টিস করি এয়ার কন্ডিশন থাকায় আমাদের হয়তো তেমন সমস্যা হয় না। কিন্তু সারা দেশের আদালতগুলোতে যারা প্র্যাক্টিস করেন, তাদের অনেক কষ্ট হয়। এই ড্রেসটা শীতের জন্য ঠিক আছে। আমরা সাদা শার্ট পরে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। এটা আসলে অতটা খারাপ লাগে না। বরং এই ড্রেসটা থাকলে বিভিন্ন আদালতে টাউট-বাটপার শনাক্ত করতে সুবিধা হয়।’ এ সময় প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘এটা শুধু আমার একার না। রুলস সংশোধন করতে হবে।’ জবাবে রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘আপনি একটি সার্কুলার দিয়ে এটা সংশোধন করতে পারেন।’ এ সময় আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ইমান আলী বলেন, ‘শীতকালে এক ড্রেস এবং গরমে আরেক ড্রেসÑ এটা কোনও দেশে আছে কিনা?’ তখন রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘আছে, মাই লর্ড আছে। অনেক দেশেই আছে। কোথায় কোথায় আছে আমি তার তালিকা দেবো।’ পরে আদালত অন্য দেশের নজিরসহ এ বিষয়ে লিখিত আবেদন করতে বলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category