• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০২:৫৪ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

শেখ হাসিনার সরকার চায় দেশে মুক্তচিন্তা বিকশিত হোক: আইনমন্ত্রী

Reporter Name / ৭০ Time View
Update : শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, শেখ হাসিনার সরকার চায় দেশে মুক্তচিন্তা বিকশিত হোক। তিনি বলেন, সরকার চায় দেশে মুক্তচিন্তা বিকশিত হোক। তার সরকার যেসব আইন প্রণয়ন করবে, সেখানে অবশ্যই মানুষের চিন্তা-ভাবনার স্বাধীনতা থাকবে। আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ফিল্ম অ্যালায়েন্স বাংলাদেশ (ফ্যাব) আয়োজিত ‘ফ্যাব ফেস্ট ২০২২’ এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন। আনিসুল হক বলেন, বাক-স্বাধীনতা ও সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি। বাক-স্বাধীনতা ও সংবাদ পত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা আমাদের সংবিধানে দেওয়া আছে। কোনো আইন দ্বারা এ স্বাধীনতা খর্ব করা যাবে না। এরপর গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ আইন সমিতির ৩৬তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর দীর্ঘ ২১ বছর দেশে আইনের শাসন ধূলিসাৎ করার জন্য সবরকম প্রচেষ্টা চালানো হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সব অপচেষ্টা ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। এ আইনের শাসনের ধারাবাহিকতাকে রক্ষা করতে হবে। সেই সঙ্গে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক করে রাখা হয়েছিল। এর প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮ সাল থেকে বাঙালি জাতির মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন। বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য বাঙালি জাতিকে তৈরি করেছেন। তারপর একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ দিয়েছেন। অথচ বঙ্গবন্ধুকে এ দেশেরই কিছু কুলাঙ্গার সন্তান নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যা করে। শুধু তাই নয় তাকে হত্যা করার পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক একটি কালো আইন জারি করে দীর্ঘ ২১ বছর তার হত্যাকা-ের বিচারের পথ রুদ্ধ করে রাখা হয়। এমনকি তাকে হত্যার পর একটি এজাহার পর্যন্ত দায়ের করা হয়নি। সমিতির সভাপতি এ কে এম আফজাল মুনীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক সীমা জামান বক্তৃতা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category