• শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ০৯:৫৯ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

সোনাদিয়া-টেকনাফে উন্নয়নকাজে ব্যয় ১৯১৩ কোটি

Reporter Name / ৯৪ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সন্দ্বীপ অংশে এবং কক্সবাজারের সোনাদিয়া ও টেকনাফ অংশে জেটিসহ অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজ করবে সরকার। ফলে আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে মালামাল পরিবহন সহজ হবে। সেই সঙ্গে পর্যটকদের জন্য বাড়বে নানা সুবিধা। এ কাজে এক হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে ‘চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সন্দ্বীপ, কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপ ও টেকনাফ (সাবরাং ও জালিয়ার দ্বীপ) অংশের জেটিসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ’। প্রকল্পটি ২০২৪ সালের জুন নাগাদ বাস্তবায়ন হবে। এতে অর্থায়ন করবে সরকার। উল্লেখিত প্রকল্পের আওতায় এ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রম হলোÑ ২৫ দশমিক ৮৬ একর ভূমি অধিগ্রহণ, ৩ দশমিক ৯৫ লাখ ঘনমিটার ভূমি উন্নয়ন, ২৩ হাজার ৪৮৮ বর্গমিটার বন্দর ভবন, ২৩ হাজার ৪৮৮ বর্গমিটার ইনডোর নন স্ট্রাকচারাল ফিনিশিং, ৭৫ হাজার ৪৮০ দশমিক ৬০ বর্গমিটার আরসিসি জেটি নির্মাণ। এছাড়া ৩ হাজার ৮৩০ বর্গমিটার বাউন্ডারি ওয়াল, ৮ হাজার ৪৮৫ বর্গমিটার পার্কিংইয়ার্ড, ২৪ হাজার বর্গমিটার সংযোগ বা প্রবেশসড়ক, ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩০ ঘনমিটার খনন সুবিধা (উন্নয়ন ও সংরক্ষণ), ৫ হাজার ৬৫ বর্গমিটার কাঠের জেটি ও অ্যাকসেসওয়ে, ৩০০ মিটার ব্রেক ওয়াটার এবং ১৪টি নৌ সহায়ক যন্ত্রপাতি কেনা। পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. মামুন আল রশীদ বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কক্সবাজার, টেকনাফ, কুতুবদিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আশপাশের জেলার লোকজনের মালামাল পরিবহন ও যাতায়াত খরচ কমবে এবং সময় বাঁচবে। এ ছাড়া প্রস্তাবিত বন্দর এলাকায় মালামালের সুষ্ঠু ও নিরাপদ উঠানামা নিশ্চিতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এমনকি পর্যটকদের জন্যও তৈরি হবে নানা সুবিধা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category