ঢাকা ১২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

২৪ বিদেশি চ্যানেল প্রচারে বাধা নেই: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ক্লিনফিড দেওয়া বিদেশি ২৪ চ্যানেল চালাতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, দেশের স্বার্থে গ্রহণ করা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য আমাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন আপনারা, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশের আকাশ উন্মুক্ত, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো চ্যানেল বন্ধ করতে বলা হয়নি। আমরা শুধু বলেছিলাম যে, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যা পৃথিবীর সব দেশেই আছে। যে আইন ইউরোপ, আমেরিকাসহ বহু দেশেই বলবৎ আছে। এমনকি নেপালের মতো দেশেও সেই আইন বলবৎ রয়েছে। সেটি হচ্ছে বিদেশি চ্যানেলকে অবশ্যই বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার করতে হবে এবং সেটি ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, আমেরিকা সব জায়গায়ই মানা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে মানা হচ্ছিল না। তিনি বলেন, আইনটি মানার জন্য দুই বছর ধরে তাগাদা দেওয়া হচ্ছিল। সব পক্ষের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করা হয়েছে। এক মাসের বেশি সময় আগে বৈঠক করে আমাদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত ছিল, ১ অক্টােবর থেকে আমরা আইনটি কার্যকর করবো। বৈঠকে টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, সম্প্রচার জার্নালিস্ট ফোরাম, ক্যাবল অপারেটর, ডিস্ট্রিবিউটররা ছিলেন। সেই সভায় সিদ্ধান্ত ছিল ১ অক্টোকর থেকে আইনটি কার্যকর করা হবে। সবার সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মন্ত্রী বলেন, ক্লিনফিড নিয়ে একটি মহল থেকে বিভ্রান্ত ছড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আমি আশা করবো তারা বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে বিরত থাকবে। সরকার আইন বাস্তবায়নে বদ্ধ পরিকর। জনগণের স্বার্থে, মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রির স্বার্থে, শিল্পী-কলাকুশলী, সাংবাদিক সবার স্বার্থে এ আইন কার্যকর করেছি। সুতরাং সবার স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে কেউ অবস্থান নেবে সেটি কাম্য নয়। সর্বোপরি দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে সেটি কাম্য নয়। হাছান মাহমুদ বলেন, আমি জানতে পেরেছি বিদেীশ যে সমস্ত চ্যানেল ক্লিনফিড দিচ্ছে, আমি গতকাল (রোবাবর) ১৭টি চ্যানেলের কথা বলেছিলাম। আসলে ১৭টি নয় ২৪টির বেশি চ্যানেল। ২৪টির বেশি চ্যানেল বাংলাদেশে ক্লিনফিড দেয়, সুতরাং এগুলো চালানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। আকাশ ডিটিএইচ এগুলো চালাচ্ছে। অন্যদেরও এগুলো চালানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। এ বিষয়ে কোনো পত্রের প্রয়োজন হলে আমরা তা ক্যাবল অপারেটরদের কাছে পাঠাবো। যদি এরপরও কেউ এগুলো না চালায় তাহলে লাইসেন্সের শর্তভঙ্গ হবে। সুতরাং শর্তভঙ্গের কাজ কেউ করবেন না। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, দেশে বহু মানুষ ক্যাবল অপারেটিংয়ের লাইসেন্স চায়। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাংলাদেশে বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু। বর্তমানে ৩২টি চ্যানেল রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই এতগুলো চ্যানেল বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করেছে। এসব চ্যানেলে বহু মেধাবি তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে। কাজের দুয়ার অবারিত হয়েছে। আমাদের চ্যানেলগুলোও ভালো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে পারে এবং অনেকেই করেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব বিদেশি চ্যানেল আমাদের আইনকে তোয়াক্কা করে না, আমাদের আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে, আমাদের সংস্কৃতিকে চোখ রাঙায়, এগুলোর পক্ষে ওকালতি করা আমি মনে করি সমীচীন নয়। অবশ্যই সব চ্যানেলের জন্য দ্বার উন্মুক্ত। আইন মেনে দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করে সে চ্যানেলগুলো সম্প্রচার করতে হবে। আমরা যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছি এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। তিনি আমাদের সাহস না জোগালে এ কাজগুলো কখনো করতে পারতাম না। সুতরাং সকল ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। তিনি আরও বলেন, আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা হচ্ছে, সেটির ব্যাপারে সব টেলিভিশন চ্যানেলের কাছে আমি আশা করবো, কোন মহল এই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, আপনারা টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচার চালাবেন। এটি আমার অনুরোধ আপনাদের কাছে। ড. হাছান বলেন, বাংলাদেশে ক্লিনফিড চালানোর দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের। ক্লিনফিড পাঠাতে বড় রকমের বিনিয়োগ, কারিগরি সহায়তা প্রয়োজন, এসব কথা বলা হচ্ছে। যেটা বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টারই একটি অংশ। কারণ এখন এত কিছু লাগে না। একটি কম্পিউটার দিয়েই এটি করা সম্ভব। সংশ্লিষ্ট চ্যানেল এটা করতে পারে। এই দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের। তিনি বলেন, ক্যাবল অপারেটররাও শর্ত মেনেই লাইসেন্স নিয়েছেন। এমন নয় যে, যেসব ক্যাবল অপারেটর আছে তারা ছাড়া আর কেউ ক্যাবলের লাইসেন্স চায় না। তা কিন্তু নয়। আমাদের কাছে হাজার হাজার দরখাস্ত জমা পড়ে আছে। দেশের বহু মানুষ ক্যাবল অপারেটিংয়ের লাইসেন্স চায়। সেগুলোও পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি। সুতরাং তারা আইন ভঙ্গ করলে, শর্ত ভঙ্গ করলে, বিভ্রান্তি ছড়ালে এখন থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। র আগে অ্যাটকোর সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী, সহ-সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, ইকবাল সোবহান চৌধুরী ক্লিনফিড বাস্তবায়নের জন্য তথ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। সম্প্রচারে বাধামুক্ত ২৪ বিদেশি চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে, বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা এইচডি, ডিডাব্লিউ, কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআই র্যাংগ টিভি, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কুরান, আল সুন্না, টেন স্পোর্টস, ডিসকভারি, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, দুবাই স্পোর্টস, মাস্তি টিভি, বিফরইউ মিউজিক, এমটিভি, স্টার স্পোর্টস ১, স্টার স্পোর্টস ২, স্টার স্পোর্টস ৩, ৪। এ

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পেঁয়াজ উৎপাদন নিয়ে কৃষকের লোকসানের শঙ্কা বাড়ছে

২৪ বিদেশি চ্যানেল প্রচারে বাধা নেই: তথ্যমন্ত্রী

আপডেট সময়ঃ ০৯:৩০:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ক্লিনফিড দেওয়া বিদেশি ২৪ চ্যানেল চালাতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, দেশের স্বার্থে গ্রহণ করা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য আমাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন আপনারা, সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশের আকাশ উন্মুক্ত, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো চ্যানেল বন্ধ করতে বলা হয়নি। আমরা শুধু বলেছিলাম যে, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যা পৃথিবীর সব দেশেই আছে। যে আইন ইউরোপ, আমেরিকাসহ বহু দেশেই বলবৎ আছে। এমনকি নেপালের মতো দেশেও সেই আইন বলবৎ রয়েছে। সেটি হচ্ছে বিদেশি চ্যানেলকে অবশ্যই বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার করতে হবে এবং সেটি ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, আমেরিকা সব জায়গায়ই মানা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে মানা হচ্ছিল না। তিনি বলেন, আইনটি মানার জন্য দুই বছর ধরে তাগাদা দেওয়া হচ্ছিল। সব পক্ষের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করা হয়েছে। এক মাসের বেশি সময় আগে বৈঠক করে আমাদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত ছিল, ১ অক্টােবর থেকে আমরা আইনটি কার্যকর করবো। বৈঠকে টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, সম্প্রচার জার্নালিস্ট ফোরাম, ক্যাবল অপারেটর, ডিস্ট্রিবিউটররা ছিলেন। সেই সভায় সিদ্ধান্ত ছিল ১ অক্টোকর থেকে আইনটি কার্যকর করা হবে। সবার সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মন্ত্রী বলেন, ক্লিনফিড নিয়ে একটি মহল থেকে বিভ্রান্ত ছড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আমি আশা করবো তারা বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে বিরত থাকবে। সরকার আইন বাস্তবায়নে বদ্ধ পরিকর। জনগণের স্বার্থে, মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রির স্বার্থে, শিল্পী-কলাকুশলী, সাংবাদিক সবার স্বার্থে এ আইন কার্যকর করেছি। সুতরাং সবার স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে কেউ অবস্থান নেবে সেটি কাম্য নয়। সর্বোপরি দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে সেটি কাম্য নয়। হাছান মাহমুদ বলেন, আমি জানতে পেরেছি বিদেীশ যে সমস্ত চ্যানেল ক্লিনফিড দিচ্ছে, আমি গতকাল (রোবাবর) ১৭টি চ্যানেলের কথা বলেছিলাম। আসলে ১৭টি নয় ২৪টির বেশি চ্যানেল। ২৪টির বেশি চ্যানেল বাংলাদেশে ক্লিনফিড দেয়, সুতরাং এগুলো চালানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। আকাশ ডিটিএইচ এগুলো চালাচ্ছে। অন্যদেরও এগুলো চালানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। এ বিষয়ে কোনো পত্রের প্রয়োজন হলে আমরা তা ক্যাবল অপারেটরদের কাছে পাঠাবো। যদি এরপরও কেউ এগুলো না চালায় তাহলে লাইসেন্সের শর্তভঙ্গ হবে। সুতরাং শর্তভঙ্গের কাজ কেউ করবেন না। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, দেশে বহু মানুষ ক্যাবল অপারেটিংয়ের লাইসেন্স চায়। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাংলাদেশে বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু। বর্তমানে ৩২টি চ্যানেল রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই এতগুলো চ্যানেল বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করেছে। এসব চ্যানেলে বহু মেধাবি তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে। কাজের দুয়ার অবারিত হয়েছে। আমাদের চ্যানেলগুলোও ভালো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে পারে এবং অনেকেই করেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব বিদেশি চ্যানেল আমাদের আইনকে তোয়াক্কা করে না, আমাদের আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে, আমাদের সংস্কৃতিকে চোখ রাঙায়, এগুলোর পক্ষে ওকালতি করা আমি মনে করি সমীচীন নয়। অবশ্যই সব চ্যানেলের জন্য দ্বার উন্মুক্ত। আইন মেনে দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করে সে চ্যানেলগুলো সম্প্রচার করতে হবে। আমরা যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছি এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। তিনি আমাদের সাহস না জোগালে এ কাজগুলো কখনো করতে পারতাম না। সুতরাং সকল ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। তিনি আরও বলেন, আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানানোর পাশাপাশি যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা হচ্ছে, সেটির ব্যাপারে সব টেলিভিশন চ্যানেলের কাছে আমি আশা করবো, কোন মহল এই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, আপনারা টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচার চালাবেন। এটি আমার অনুরোধ আপনাদের কাছে। ড. হাছান বলেন, বাংলাদেশে ক্লিনফিড চালানোর দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের। ক্লিনফিড পাঠাতে বড় রকমের বিনিয়োগ, কারিগরি সহায়তা প্রয়োজন, এসব কথা বলা হচ্ছে। যেটা বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টারই একটি অংশ। কারণ এখন এত কিছু লাগে না। একটি কম্পিউটার দিয়েই এটি করা সম্ভব। সংশ্লিষ্ট চ্যানেল এটা করতে পারে। এই দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের। তিনি বলেন, ক্যাবল অপারেটররাও শর্ত মেনেই লাইসেন্স নিয়েছেন। এমন নয় যে, যেসব ক্যাবল অপারেটর আছে তারা ছাড়া আর কেউ ক্যাবলের লাইসেন্স চায় না। তা কিন্তু নয়। আমাদের কাছে হাজার হাজার দরখাস্ত জমা পড়ে আছে। দেশের বহু মানুষ ক্যাবল অপারেটিংয়ের লাইসেন্স চায়। সেগুলোও পরীক্ষা নিরীক্ষা করছি। সুতরাং তারা আইন ভঙ্গ করলে, শর্ত ভঙ্গ করলে, বিভ্রান্তি ছড়ালে এখন থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। র আগে অ্যাটকোর সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী, সহ-সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, ইকবাল সোবহান চৌধুরী ক্লিনফিড বাস্তবায়নের জন্য তথ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। সম্প্রচারে বাধামুক্ত ২৪ বিদেশি চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে, বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা এইচডি, ডিডাব্লিউ, কেবিএস ওয়ার্ল্ড, এআরআই র্যাংগ টিভি, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড, সিজিটিএন, রাশিয়া টুডে, ফ্রান্স ২৪, লোটাস, ট্রাভেল এক্সপি এইচডি, আল কুরান, আল সুন্না, টেন স্পোর্টস, ডিসকভারি, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, দুবাই স্পোর্টস, মাস্তি টিভি, বিফরইউ মিউজিক, এমটিভি, স্টার স্পোর্টস ১, স্টার স্পোর্টস ২, স্টার স্পোর্টস ৩, ৪। এ