• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার ‘মাদক নিয়ে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স’ আইনগত সহায়তা দরিদ্র-অসহায় নাগরিকের অধিকার: আইনমন্ত্রী রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করা হবে না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী নৌকা-জাল মেরামতে ব্যস্ত, নদীতে নামার অপেক্ষায় জেলেরা বান্দরবানে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত হয়েছে সাংবাদিকবৃন্দদের সাথে মতবিনিময় উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুছ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কৃত্রিম বৃষ্টিতে শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র আতিক বিএনপির ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই: কাদের

গাজীপুরে ধামাকা শপিংয়ের পরিচালকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

Reporter Name / ৩৬৮ Time View
Update : রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হাজী মুছা :
সাড়ে ১১ লাখ টাকার পণ্য অর্ডার করে দীর্ঘদিনেও না পেয়ে প্রতারণার অভিযোগে ধামাকা শপিং ডটকমের চেয়ারম্যান ও পরিচালকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেছেন এক ব্যবসায়ী। গত বৃহস্পতিবার টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলাটি করেছেন ওই থানাধীন উত্তর আউচপাড়ার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মো. শামীম খান। মামলার আসামিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএমডি জসিমউদ্দিন চিশতী (৫৭), চেয়ারম্যান ডা. এম আলী ওরফে মোজতবা আলী (৬০), সিইও সিরাজুল ইসলাম রানা, প্রধান ব্যবসা কর্মকর্তা ডিএমডি দেবকর দে শুভ (৩২), নাজিম উদ্দিন আসিফ (২৮), এজিএম হেড অব একাউন্টস সাফোয়ান আহমেদ (৪১), ডেপুটি ম্যানেজার আমিরুল হোসাইন (৪৬), আসিফ চিশতী (২৬), সিস্টেম ক্যাটাগরি হেড ইমতিয়াজ হাসান (৩৫), ভাইস প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম স্বপন (৩৫) ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরোধ বারান রয় (৪৫)। জানা যায়, চলতি বছরের গত ২০ মার্চ অনলাইনে ‘ধামাকা শপিং ডটকম’-এর ফেসবুক পেজে পণ্য কেনার অফার দেয়। অনলাইনে অফারটি দেখে বাদি ৮৪টি ইনভয়েসের মাধ্যমে ওই প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। প্রতিষ্ঠানটি অর্ডার কনফার্ম করে এবং কনফার্ম ইনভয়েস তার জি-মেইল আইডিতে পাঠায়। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে নির্ধারিত ৪৫ দিনেও তার কাছে পণ্য সরবরাহ করেনি। পরে ৫০ দিনপর তিনি হেল্পলাইনে যোগাযোগ করলে তাকে অপেক্ষা করতে বলা হয়। এক মাস অপেক্ষা করার পর তাদের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ডিরেক্টর অপারেশন কর্তৃক স্বাক্ষরিত তাকে সাউথ ইস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার দুটি চেক দেওয়া হয়। ওই চেক নিয়ে টাকা তুলতে গেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায় অ্যাকাউন্টে কোনো টাকা নেই। গত ৫ আগস্ট প্রতিষ্ঠানের সিও মামলার ৩ নম্বর আসামি মো. সিরাজুল ইসলামের কাছে যাওয়ার পর তিনি টাকা না দিয়ে তাকে হুমকি দেন। পরে ৫ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অফিসে গিয়ে দেখেন অফিস তালাবন্ধ। তিনি বুঝতে পারেন তার সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। তাই টাকা পরিশোধের ইনভয়েচ, ব্যাংকের চেকের ফটোকপিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে মামলা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category