• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার ‘মাদক নিয়ে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স’ আইনগত সহায়তা দরিদ্র-অসহায় নাগরিকের অধিকার: আইনমন্ত্রী রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করা হবে না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী নৌকা-জাল মেরামতে ব্যস্ত, নদীতে নামার অপেক্ষায় জেলেরা বান্দরবানে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত হয়েছে সাংবাদিকবৃন্দদের সাথে মতবিনিময় উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুছ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কৃত্রিম বৃষ্টিতে শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র আতিক বিএনপির ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই: কাদের

আইটি ট্রেনিং সেন্টার বাস্তবায়নে বেকারত্ব দূর হবে: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

Reporter Name / ১১১ Time View
Update : শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার’ চাঁদপুরবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর এক অনন্য উপহার। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর হবে। আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার থেকে বের হয়ে তরুণ উদ্যোক্তারা আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে যেনো ব্যাপক পরিসরে কাজ করতে পারেন সে লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হাইটেক পার্কও স্থাপন করা হচ্ছে। আজ শনিবার দুপুরে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) বিকর্ণ কুমার ঘোষ, বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. রফিকুল ইসলাম। এছাড়াও প্রতিমন্ত্রী একই স্থানে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়িত লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি ব্যাচের সর্বোচ্চ দুইজন ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ করেন। দেশের ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করছে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। যার প্রথম ধাপে ১১টি জেলার মধ্যে চাঁদপুরে আজ এই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হলো। বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ সেনাবহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ১১টি জেলায় প্রায় ৭৯১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category