• মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪, ০২:৪০ অপরাহ্ন
  • ই-পেপার
সর্বশেষ
সর্বোচ্চ আদালতকে পাশ কাটিয়ে সরকার কিছুই করবে না: আইনমন্ত্রী নাইজেরিয়ান চক্রের মাধ্যমে চট্টগ্রামে কোকেন পাচার কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের অপেক্ষা করতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন পদ্মা সেতুর সুরক্ষায় নদী শাসনে ব্যয় বাড়ছে পিএসসির উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীরসহ ৬ জনের রিমান্ড শুনানি পিছিয়েছে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার রপ্তানিতে বাংলাদেশ ব্যবহার করছে না রেল ট্রানজিট রাজাকারের পক্ষে স্লোগান সরকারবিরোধী নয়, রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি বঙ্গোপসাগরের জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র-আলোকচিত্র প্রদর্শনী

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা দূষণে জেল-জরিমানার বিধান রেখে বিল

Reporter Name / ২০১ Time View
Update : সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা দূষণ করলে তিন বছরের জেল এবং তিন লাখ টাকা জরিমানার বিধান সংসদে বিল উত্থাপিত হয়েছে। বিদ্যমান আইনে বন্দর এলাকা দূষণের জন্য সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা জরিমানা করার বিধান আছে। প্রস্তাবিত আইনে সেই শাস্তি পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের বিধান অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন এ বিলটি আনা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদে ‘চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল-২০২১’ সংসদে তোলা হয়েছে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিলটি সংসদে উত্থাপন করলে সেটি পরীক্ষা করে ৫০ দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। বিলে বলা আছে, বন্দরের ভাড়া ও টোল আদায়ের বিষয়ে তফসিল তৈরি করে সরকারের কাছে অনুমোদন নিতে হবে। তবে, ৫ হাজার টাকার কম হলে অনুমোদন নিতে হবে না। বন্দরের উন্নয়ন সম্প্রসারণে একটি তহবিল রাখা হয়েছে প্রস্তাবিত আইনে। খসড়া আইনে বলা হয়েছে, এ আইনের অধীনে কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে (যার শাস্তি উল্লেখ নেই এমন ক্ষেত্রে) সর্বোচ্চ ছয় মাসের শাস্তি এবং দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দ- হবে। প্রস্তাবিত আইনে একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি পরিচালনা প্রশাসক বোর্ড রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে চারজন সদস্য রাখা হয়েছে। প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি বোর্ডসভা করার বিধান খসড়া আইনে রাখা হয়েছে। কোনো জাহাজের মাস্টার, বা জাহাজে কর্মরত কারো অবহেলার কারণে যদি ডক, পিয়ার বা কোনো স্থাপনা বা কর্তৃপক্ষের ক্ষতি হয়, তবে ক্ষতিপূরণ আদায় করা যাবে বলে বিলে বিধান রাখা হয়েছে। বিলে আরও বলা হয়েছে, বন্দর এলাকায় কোনো জাহাজ বা যান্ত্রিক উপকরণের কারণে বর্জ্য তৈরি হলে তার মালিক বা মাস্টার বা প্রতিনিধিকে অপসারণ করতে হবে। অপসারণে সময়সীমা অতিক্রম করলে মাশুল দিতে হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই বর্জ্য অপসারণ করবে। এর জন্য যে খরচ হবে তার দ্বিগুণ দায়ীকে দিতে হবে। কোনো ভাড়া, জরিমানা, ফি, টোল, মাশুল বা ক্ষতিপূরণ অনাদায়ী থাকলে বন্দর কর্তৃপক্ষ তার নিয়ন্ত্রণে থাকা দায়ী পণ্য নিলাম করে অর্ধ আদায় করতে পারবে বলেও বিলে বলা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category