• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কৃত্রিম বৃষ্টিতে শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র আতিক বিএনপির ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই: কাদের পুঁজিবাজারে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার ৩ বিদেশি ঋণের বেশিরভাগই সুদাসল পরিশোধে ব্যয় হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে: ধর্মমন্ত্রী ঢাকার ১০ থানায় কিশোর গ্যাং বেশি: ডিএমপি কমিশনার দিনে ১০-১২ বার লোডশেডিং, গরমে অতিষ্ঠ নীলফামারীর মানুষ মালয়েশিয়া উচ্চশিক্ষার জন্য ভালো গন্তব্য: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

কারাগারে মৃত্যুদ-প্রাপ্তদের সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট

Reporter Name / ৩২৫ Time View
Update : রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
দেশের বিভিন্ন কারাগারে থাকা মৃত্যুদ-প্রাপ্ত ১৯৮৭ জন আসামিকে কী কী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তা লিখিত প্রতিবেদন আকারে আগামী ২৪ নভেম্বরের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত মামলার শুনানি নিয়ে  রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিদের নিয়ে কারা অধিদফতর থেকে পাঠানো তথ্য তুলে ধরেন রিটকারী আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির। চলতি বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কারা অধিদফতরের প্রতিবেদন তুলে ধরে শিশির মনির আদালতকে জানান, দেশের কারাগারগুলোতে মৃত্যুদ-াদেশ মাথায় নিয়ে কনডেম সেলে বন্দি রয়েছেন মোট ১ হাজার ৯৮৭ জন কয়েদি। এর মধ্যে পুরুষ কয়েদি রয়েছেন ১ হাজার ৯৩৩ জন এবং নারী কয়েদি রয়েছেন ৫৪ জন। আর দেশে মোট কনডেম সেলের সংথ্যা ২ হাজার ৫৯৯টি। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর মামলা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হওয়ার আগে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। চট্টগ্রাম কারাগারে কনডেম সেলে থাকা জিল্লুর রহমানসহ মৃত্যুদ-প্রাপ্ত তিন বন্দির পক্ষে শিশির মনির এ রিট দায়ের করেন। রিটকারী কারাবন্দিরা হলেনÑ চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আবদুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। মৃত্যুদ-প্রাপ্ত এই তিন আসামির আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে। রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা বিভাগের সচিব, আইন সচিব, আইজিপি, আইজি প্রিজন্স,চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লার সিনিয়র জেল সুপারকে বিবাদী করা হয়। রিট আবেদনে মৃত্যুদ-াদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে আবদ্ধ রাখা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়। একইসঙ্গে রুলটি বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় আবেদনকারীদের কনডেম সেল থেকে স্বাভাবিক সেলে স্থানান্তরের আবেদন করা হয়। পাশাপাশি দেশের সকল জেলের কনডেম সেলে থাকা সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের রাখার ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে (সুযোগ, সুবিধা) কারা মহাপরিদর্শককে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট দেশের কনডেম সেলে থাকা আসামিদের সংখ্যা জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category