• রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
নারী-শিশু মামলায় বাদী ব্যক্তিগত আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবে আইন হাতে তুলে নিচ্ছে জনগণ: নয় বছরে ৫০৭ জনকে পিটিয়ে হত্যা সর্বজনীন পেনশন স্কিমে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে বস্তিবাসী-রিকশাচালকও ফ্ল্যাটে থাকবে: প্রধানমন্ত্রী ভিডিও বার্তায় কেএনএফের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি ৬ষ্ঠ উপজেলায় নির্বাচন জয় হয়েছে চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুছ শুল্ক জটিলতায় বন্দরে আটকা ২০ অ্যাম্বুলেন্স, ক্ষুব্ধ আমদানিকারকরা চত্রনায়ক সোহেল হত্যায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন হজযাত্রীদের আবেগ-অনুভূতিকে সম্মান দেখাতে হবে: ধর্মমন্ত্রী এরশাদের ট্রাস্টের গাড়ি আত্মসাৎ, ফেরত পেতে আদালতের দ্বারস্থ বিদিশা

বাংলালিংকের বিরুদ্ধে জেমসের মামলা, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ

Reporter Name / ১৩১ Time View
Update : বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাংলা ব্যান্ড সংগীতাঙ্গনের লিজেন্ড ফারুক মাহফুজ আনাম জেমসের বিভিন্ন জনপ্রিয় গানকে বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করার অভিযোগে টেলিকম অপারেটর বাংলালিংকের বিরুদ্ধে কপিরাইটের দুটি মামলা করা হয়েছে।  বুধবার সকালে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশের আদালতে সংগীতশিল্পী জেমস তার আইনজীবীর মাধ্যমে কপিরাইটের একটি মামলার আবেদন করেন। অন্যদিকে, মাইলস এর প্রধান গায়ক শাফিন আহমেদ ও হামিন আহমেদ কপিরাইটের আরও একটি মামলার আবেদন করেন। এরপর আদালত তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করে নথি পর্যালোচনায় মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি করে তাদের আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। এর আগে একই বিষয় নিয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর সকালেই মামলা দায়ের করতে আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে এসেছিলেন জেমস। তবে আদালত মামলাটির আবেদন গ্রহণ না করে সংশ্লিষ্ট থানা যাওয়ার পরমর্শ দেন। থানা মামলা না নেওয়ায় তিনি আবারও আদালতে এ মামলা করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বলেন, জেমস অসংখ্য জনপ্রিয় গান তার কাছ থেকে কোনও ধরনের অনুমতি না নিয়েই বাংলালিংক তাদের ওয়েলকাম টিউন, বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যবহার করে আসছে। বাংলালিংকের এই কর্মকা- কপিরাইট আইন ভঙ্গের সামিল। এ কারণেই তিনি বাংলালিংকের বিরুদ্ধে কপিরাইট আইন ভঙ্গের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। এদিকে জেমসের পক্ষ থেকে তার ম্যানেজার রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন বলেন, ২০০৭ সাল থেকে আমার অসংখ্য গান বাণিজ্যিকভাবে বিনা অনুমতিতে প্রচার হয়ে আসছিলো। গত ১৪ বছর ধরে এটি সুরাহার জন্য আমার আইনজীবীরা চেষ্টা করে আসছিলেন। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। অবশেষে আমরা মহামান্য আদালতের কাছে গেলাম। আমার বিশ্বাস এই মামলার মধ্য দিয়ে যুগান্তকারী রায় আসবে বাংলাদেশ কপিরাইট বাস্তবায়নের পক্ষে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category