ঢাকা, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ | ই-পেপার

ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের পদত্যাগ

দৈনিক আইন বার্তা
  • আপডেট সময়ঃ ১০:৫১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৩০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাবের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শমী কায়সার। গতকাল মঙ্গলবার ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদ বরাবর নিজের পদত্যাগ পত্র জমা দেন শমী এবং তাৎক্ষণিকভাবে তা কার্যকরের অনুরোধ করেন তিনি। ই-ক্যাবের ফিন্যান্সিয়াল সেক্রেটারি আসিফ আহনাফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পদত্যাগপত্রে শমী কায়সার লেখেন, আমি গত তিন মেয়াদে ই-ক্যাব এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি বিশ্বাস করি এই তিন মেয়াদে ই-ক্যাব একটি শক্তিশালী অ্যাসোসিয়েশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আমাকে সবসময় যারা সহযোগিতা করেছেন সেই সকল প্রিয় ই-ক্যাব সদস্যদের কাছে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমি এইটুকু কথা হলফ করে বলতে পারি যে, আমার কোন কর্মকাণ্ডে ই-ক্যাব কিংবা এর কোনো সদস্যের কোনো ধরনের ক্ষতি সাধিত হয় নাই এবং এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে আমি সভাপতি দায়িত্ব পালনকালে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনে জড়িত ছিলাম না। এমনকি আমি কোনো চেক স্বাক্ষরে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলাম না। আমি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে শুধুমাত্র পলিসির ব্যাপারে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলাম গত তিন মেয়াদ।

এদিকে, সভাপতির অবর্তমানে কার্যনির্বাহী পরিষদের একজন সদস্যকে পরবর্তী সময়ে দায়িত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ফিন্যান্সিয়াল সেক্রেটারি আসিফ আহনাফ।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুলাই ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদের পরবর্তী নির্বাচনের দিন ধার্য ছিল। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের পদত্যাগ

আপডেট সময়ঃ ১০:৫১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাবের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শমী কায়সার। গতকাল মঙ্গলবার ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদ বরাবর নিজের পদত্যাগ পত্র জমা দেন শমী এবং তাৎক্ষণিকভাবে তা কার্যকরের অনুরোধ করেন তিনি। ই-ক্যাবের ফিন্যান্সিয়াল সেক্রেটারি আসিফ আহনাফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পদত্যাগপত্রে শমী কায়সার লেখেন, আমি গত তিন মেয়াদে ই-ক্যাব এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি বিশ্বাস করি এই তিন মেয়াদে ই-ক্যাব একটি শক্তিশালী অ্যাসোসিয়েশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আমাকে সবসময় যারা সহযোগিতা করেছেন সেই সকল প্রিয় ই-ক্যাব সদস্যদের কাছে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমি এইটুকু কথা হলফ করে বলতে পারি যে, আমার কোন কর্মকাণ্ডে ই-ক্যাব কিংবা এর কোনো সদস্যের কোনো ধরনের ক্ষতি সাধিত হয় নাই এবং এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে আমি সভাপতি দায়িত্ব পালনকালে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনে জড়িত ছিলাম না। এমনকি আমি কোনো চেক স্বাক্ষরে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলাম না। আমি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে শুধুমাত্র পলিসির ব্যাপারে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলাম গত তিন মেয়াদ।

এদিকে, সভাপতির অবর্তমানে কার্যনির্বাহী পরিষদের একজন সদস্যকে পরবর্তী সময়ে দায়িত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ফিন্যান্সিয়াল সেক্রেটারি আসিফ আহনাফ।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুলাই ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদের পরবর্তী নির্বাচনের দিন ধার্য ছিল। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কারণে সেটি পিছিয়ে যায়।