• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
মাদ্রাসার সভাপতি হতে স্বাক্ষর জালিয়াতি, ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বান্দরবানে কেএনএফের আরো ১ নারী আটক: রিমান্ড ফেরত ১৪ জন আসামি কারাগারে অফিস সময়ে চিকিৎসকরা হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ৪৬ কিলোমিটার বাড়ছে ঢাকা আউটার রিং রোডের দৈর্ঘ্য, ব্যয় বাড়ছে তিনগুণ বৃহস্পতিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকছে: শিক্ষামন্ত্রী জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘন করলেই মালিকদের জরিমানা: আইনমন্ত্রী মে দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলেন প্রতিমন্ত্রী জরাজীর্ণ রেললাইন ও সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন নাটোরে অন্তঃসত্ত্বার রেডিওলজি পরীক্ষার ভুল রিপোর্ট, তদন্ত কমিটি

খালেদাকে পদক দিয়ে হাস্যকর পাত্র করা হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

Reporter Name / ১৩৭ Time View
Update : বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক :
মাদার অব ডেমোক্রেসি পদকটি দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে হাস্যকর পাত্র করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে মাদার অব ডেমোক্রেসি পদক দেওয়া হলো, আর বিএনপি জানলো সাড়ে তিন বছর পর। পুরো বিষয়টি হাস্যকর। এখানে খালেদা জিয়াকে হাসির পাত্র করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে তথ্যমন্ত্রীর দপ্তরে ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীর সাক্ষাৎ শেষে তিনি এসব কথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়াকে কানাডার একটি সংগঠন মাদার অব ডেমোক্রেসি বলে সনদ দিয়েছে। যে সংগঠনের নাম কেউ জানে না, যার জন্মেরও বেশি দিন হয়নি। এটি আবার ফখরুল সাহেবরা ২০১৭-১৮ সাল থেকে বলা শুরু করেছেন। সনদ দেওয়া হয়েছিল ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই। বিএনপি জানলো সাড়ে তিন বছর পর। আসলে পুরো বিষয়টি হাস্যকর। এখানে বেগম খালেদা জিয়াকে একদম ‘লাফিং স্টক’ হিসেবে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। হাছান মাহমুদ বলেন, কানাডার ফেডারেল আদালত বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রায় দিয়েছেন। সেখানে এটাও উল্লেখ করা হয়েছিল বিএনপি যেভাবে জ¦ালাও পোড়াও করেছে, তারা ভবিষ্যতেও এরকম করতে পারে। সেখানে আবার একটি তথাকথিত হিউম্যান রাইটস অরগানাইজেশন থেকে তারা (বিএনপি) আবার একটি সনদ কিনেছেন। মন্ত্রী বলেন, বিএনপি যে স্বনামে-বেনামে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছিল। সেটি আমরা বেশ কয়েক বার গণমাধ্যমের সামনে বলেছিলাম। কিছু কিছু লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে আবার বিদেশিদের মাধ্যমেও চুক্তি করেছিল। যার একটি চুক্তি স্বাক্ষরকারী হচ্ছে যে প্রতিষ্ঠান থেকে খালেদা জিয়াকে পদক দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের রাষ্ট্রদূত আজ এখানে এসেছিলেন। আমরা দ্বিপক্ষীয় অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আমাদের অনেকগুলো চ্যানেল ত্রিপুরায় দেখা যায়। সেখানে প্রদর্শনের ক্ষেত্রে তেমন একটা প্রতিবন্ধকতা নেই। কিন্তু পশ্চিম বাংলায় এগুলো দেখা যায় না। সেখানের ব্রডকাস্টাররা অনেক টাকা চায়। এটা কীভাবে সহজ করা যায় সে প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমাদের অনেকগুলো চ্যানেল এবং পত্রিকার রিপোর্টার কলকাতায় কাজ করেন। তাদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হয়। তারা যেন সহজেই সেটি পায় সে বিষয়ে কথা হয়। এ ছাড়া দুই দেশের সমন্বয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একটি সিনেমা করার চুক্তি হয়েছে। সেখানে আমাদের পক্ষ থেকে তানভির মোকাম্মেলকে পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে একজন যুগ্ম পরিচালকের নাম দেওয়ার কথা, সেটি আমরা এখনো পাইনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category